বাড়িটা শেষপর্যন্ত বিক্রি হল না। দাম কমতে কমতে তলানিতে ঠেকেছে।অনিলকে পাশ কাটিয়ে বললাম,আর বিক্রি করব না। আমি বাস্তু প্ল্যান বের করে দোতলা করব লোন নিয়ে। তারপর নিচের তলা ভাড়া দিলে মাসে ছহাজার পাব। ব্যাঙ্কের কিস্তির টাকাটা হয়ে যাবে। আবার দোতলাটাও হবে। অনিল বলল,বাড়ি বিক্রি করতে গিয়ে তোর রেকারেকশন হয়েছে।আমি বললাম, তার অর্থ কি?
অনিল বলল,পুনরুজ্জীবন হল তোর।
আমি বললাম,দোতলা বাড়ি পেলে ছেলেটা তো থাকতে পারবে। বিক্রি করতে নেই বাড়ি। বাড়ি তো মন্দিরের মত।
(গল্প শেষ।)
